Not known Factual Statements About অপূর্ণ প্রেমের গল্প

গানটিতে অভিনয় করেছেন, আসাদুল,কিম’লিওনি,আরিয়ান,রায়হান ও রুহান! সৌরভ রিক গানটির চিত্র ধারণে ছিলো গানটি মিউজিক করেছেন আনিম খান !

অনেক দিন পর বাসায় পুরনো জিনিষ পত্র খুঁজতে গিয়ে এই চিঠিটি পেলাম। ভাবলাম এটা তার আমানত তোমার জন্য, আগে না দিলেও এখন তোমাকে দেয়া দরকার।

এদিকে দিশা তখন ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প সেখানে বসে বসে শুধু নিরবেই কান্না করে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ যখন সে মাথা তুলে রক্তিমের চলে যাওয়ার দিকে তাকালো’তখনি দেখলো যে রক্তিমের মুখ দিয়ে রক্ত সমানে গড়িয়ে পরছে এবং ওর সারা শার্টে রক্তে ভিজে গেছে। তারপর হঠাৎ দেখে রক্তিম রাস্তায় ধুপ করে পরে গেলো। তা দেখে দিশা সাথে সাথে রক্তিম বলে চিত্কার দিয়ে ওর কাছে দৌড়ে চলে যেতে লাগলো।

কটিয়াদীতে মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান আর নেই

জীবনে হয়ত অনেক কিছুই ফিরে পাওয়া সম্ভব, কিন্তু স্কুল জীবনের সেই ফেলে আসা স্মৃতিগুলো আর কখনই ফিরে আসবে না।

কিছুটা হাসিমাখা আনন্দের মাঝে, কিছুটা দুষ্টুমির মাঝে, কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই পার হয়ে যায় স্কুল জীবন।

“স্কুল লাইফের প্রথম দিন থেকেই স্কুলের শেষ দিনের কাউন্টডাউন শুরু হয়।”

স্কুল জীবনের দিনগুলি শিক্ষার্থীদের শেখার জন্য একটি দুর্দান্ত সময়।

তাই ১ বছর আগে আমার সেই মায়ের মতো মামিটাকেও আমার কাছ থেকেকেড়ে নিলেন। বিশ্বাস করো আমি তারপর থেকে এক প্রকার হাসতেই ভুলে গেছিলাম। সারাক্ষণ একা একা থাকতাম। কারো সাথে তেমন মিশতাম না। কিন্তু সেটা আর বেশী দিনের জন্য ছিলো না। কারণ হলো তুমি। হঠাৎ কোনো একদিন এক এক্সিডেন্টের মাধ্যমে তোমার সাথে আমার দেখা হয়। বিশ্বাস করো সেদিন তোমায় দেখে আমার মনের মধ্যে যে কি হয়েছিলো তা আমি নিজেই বলতে পারবো না। তখন মনে হয়েছিলো তোমায় শুধু দেখতেই থাকি। তোমাকে যতো দেখছিলাম মনের মধ্যে তখন ততোই কি জানি হচ্ছিল। কিন্তু পরক্ষণে দেখলাম যে তোমার মাথা দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পরছে। এবং তুমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলছো। তাই সাথে সাথে আমি আর দাড়িয়ে না থেকে তোমার নিজের বাহুর মধ্য জরিয়ে ধরলাম।

ঘুরে দাঁড়ানো ছোট গল্প — মোহাম্মদ নুরুল আজিম চয়ন

যাকে,এতো ভালোবাসি তাকে কি করে নিজের চক্ষের সামনে ছেড়ে চলে যেতে দেই বলো। শুধু এই সামান্য কিডনীটাকেনো আমাকে যদি নিজের জীবনটাকেও দিয়ে দিতে হতো ‘তাহলেও আমি হাসি মুখে তা দিয়ে দিতাম। আচ্ছা ওসব কথা বাদ দেওতো ‘শোনো না তোমার মাথাটা একটু নিচে নামিয়ে আনো তো। আমার না অনেক দিনের ইচ্ছে তোমার কপালে একটা চুমু একে দেবো। প্লিজ তাই শেষ বারের মতো যদি একবার।

দিশার এমন পাগলামী দেখে ওর এক বান্ধবী দিশার কাছে যায়। তারপর দিশাকে বলে….

_”মুরাদ ভাই চৈতি আপুর জন্য মাগুরা থেকে নিয়ে এসেছে।”

স্কুল জীবন শিক্ষার্থীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস, যা তাদের লক্ষ্যের দিকে তাগিদ দেয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *